কালিয়া উপজেলার পেড়লী ইউনিয়নের নগগ্রামের গাউছ মোল্লার ছেলে শাহীন মোল্লা কে উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকা গমন করান।
বাবা, গাউছ মোল্লা টাকা পাঠায় ছেলের কাছে উচ্চ শিক্ষায় সু শিক্ষিত হয়ে বংশের গৌরবময় স্থানে পৌঁছনোর জন্য, কিন্তু ছেলে শাহীন মোল্লা টাকা টা ব্যয় করেন মেয়েদের পিছনে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের জিনজিরা এলাকার তাওয়াপট্টির জনাব আকতার হোসেনের এলএলবি পড়ুয়া মেয়ে লাকী আক্তার এর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে শাহীন মোল্লার।
এবং শাহীন মোল্লা ও লাকী আক্তার এর মধ্যে শুরু হয় শারীরিক সম্পর্ক ও ভিডিও ধারন।লাকী আক্তার বলেন আমার সাথে শাহীন এর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
আমার সরলতার সুযোগে আমাকে ব্লাকমেইল করে শারীরিক সম্পর্ক করে এবং সেটা মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে। পরবর্তীতে আমার মোবাইলে দেয়। আমাকে একটি বাসা ভাড়া করে ওখানে রাখে, বিবাহর কথা বললে বিভিন্ন অজুহাত দাঁড় করায়, হাতে টাকা নাই, সময় পাচ্ছিনা, আর একটু দেরি করো ইত্যাদি।
অবশেষে লাকী আক্তার কে ওই ভাড়া করা বাসায় ফেলে রেখে পালিয়ে আসে তার বাড়িতে। পরিশেষে আজ ৬ মে ২০২১ তারিখ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটের সময় লাকি আক্তার ঢাকা থেকে ওই প্রেমিক শাহিন মোল্লার বাড়িতে এসে অন্বেষণ করে।
এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ চেয়ারম্যান মেম্বার সহ উপচে পড়া ভিড় জমে ওঠে ঐ বাড়িতে। লাকি আক্তার ওই উপচে পড়া ভিড়ের মধ্যে বলেন আমাকে সাহীন মোল্লা বিবাহ না করিলে আমি আত্মহত্যা করব।
○বর্তমানে ঢাকা থেকে আগত লাকি আক্তার তার প্রেমিকের বাড়িতে অন্বেষণে আছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।